তিনি ছাত্র জীবন থেকে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে জড়িত হয়ে রাজনীতি করে আসছেন। তিনি সাবেক সভাপতি কাফরুল থানা ছাত্রদল, কাফরুল থানা যুবদল সভাপতি এবং সদ্য সাবেক সদস্য ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির পোস্ট এ দায়িত্ব পালন করে এসেছেন ۔তিনি জাতীয়তাবাদী বিএনপিকে এতটাই ভালোবাসেন যে দলের জন্য অসংখ্য মামলা এবং অন্যায় অত্যাচারের শিকার হয়েছেন। আওয়ামী লীগের সরকারের সময় তার ওপর অনেক জুলুম করা হয়েছে। তারপরও তিনি দলকে মনে প্রানে ভালোবেসে এবং জিয়াউর রহমানের আদর্শকে অন্তরে ধারণ করে দলকে আঁকড়ে ধরে ছিলেন এবং এখনো আছেন।
তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর কাফর থানার ১৪ নাম্বার নং ওয়ার্ডের জনগণের মৌখিকভাবে কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত۔
কারণ তিনি এবং তার পরিবার তার দলের জন্য অনেক ত্যাগ এবং তিতিক্ষা স্বীকার করেছেন۔
ঢাকা মিরপুর কাফরুল থানার ১৪ নং ওয়ার্ডের যত ধরনের রাস্তাঘাটের সমস্যা থেকে যেকোনো সমস্যায় সবার আগে তিনি ছুটে আসেন।যার কারনে তাকে জনতার কাউন্সিলর হিসেবে দেয়া হয়েছে।
ঢাকা মিরপুর কাফরুল থানার ১৪ নং ওয়ার্ডের সত্যিকারের জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কোন রাজনীতিবিদ থেকে থাকলে কাউন্সিলর পদের জন্য আহসানুল্লাহ চৌধুরী হাসানকে জনগণ কাউন্সিলর হিসেবে দেখতে চায়।
পাঁচ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন গুপ্ত সন্ত্রাসীরা গুপ্ত হামলার চেষ্টা করেছে কিন্তু আহসানুল্লাহ চৌধুরী হাসান রাতের পর রাত তার কর্মী নিয়ে সম্পূর্ণ মিরপুর জন অতন্দ্র প্রহরির মতো পাহারা দিয়ে গেছেন।
এমনকি বেশ কিছুদিন আগে তিনি হার্ট এটাক করেন কিন্তু সেই মুহূর্তেও তিনি তার দল এবং কর্মীদের নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন।।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সাথে সাময়িকভাবে ভুল বোঝাবুঝির কারণে তারপদ স্থগিত করে রেখেছেন। তিনি এবং তার কর্মীগণ আশা করছেন খুব শীঘ্রই তারপর পদবী ফিরিয়ে দেয়া হবে। আহসানুল্লাহ চৌধুরী হাসান জনগণের সেবায় বিশ্বাসী। তিনি তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রতিনিধি এলাকার মানুষজনের সুখে দুখে বিপদে আপদে পাশে থেকে এসেছেন। এই কারণে ঢাকা কাফরুল থানার ১৪ নং।
কারণ তিনি এবং তার পরিবার তার দলের জন্য অনেক ত্যাগ এবং তিতিক্ষা স্বীকার করেছেন ঢাকা মিরপুর কামরুল থানার ১৪ নং ওয়ার্ডের যত ধরনের রাস্তাঘাটের সমস্যা থেকে যেকোনো সমস্যায় সবার আগে তিনি ছুটে আসেন। যার কারনে তাকে জনতার কাউন্সিলর হিসেবে দেয়া হয়েছে ঢাকা মিরপুর কাপড় থানার ১৪ নং ওয়ার্ডের সত্যিকারের জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কোন রাজনীতিবিদ থেকে থাকলে কাউন্সিলর হাসানপাঁচ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন গুপ্ত সন্ত্রাসীরা গুপ্ত হামলার চেষ্টা করেছে কিন্তু আহসানুল্লাহ চৌধুরী হাসান রাতের পর রাত তার কর্মী নিয়ে সম্পূর্ণ মিরপুর জন অতন্দ্র প্রহরির মতো পাহারা দিয়ে গেছেন। এমনকি বেশ কিছুদিন আগে তিনি হার্ট এটাক করেন কিন্তু সেই মুহূর্তেও তিনি তার দল এবং কর্মীদের নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি সাময়িকভাবে ভুল বোঝাবুঝির কারণে তারপর স্থগিত করে রেখেছেন। তিনি এবং তার কর্মীগণ আশা করছেন খুব শীঘ্রই তারপর পদবী ফিরিয়ে দেয়া হবে। আহসানুল্লাহ চৌধুরী হাসান জনগণের সেবায় বিশ্বাসী। তিনি তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কাউন্সিলর হিসেবে এলাকার মানুষজনের সুখে দুখে বিপদে আপদে পাশে থেকে এসেছেন। এই কারণে ঢাকা কাপল থানার ১৪ নং ওয়ার্ডের জনগণ আহসানুল্লাহ চৌধুরী হাসানকে কাউন্সিলর হিসেবে মনে প্রানে ভালোবেসে দেখতে চান।