সাবেক কাফরুল থানা যুবদলের বিপ্লবী সভাপতি শরিফুল ইসলাম মিলন ভাই সংগ্রামী সাধারন সম্পাদক হাবিবুর রহমান রাব্বি ভাই পরিষদ ছিলো সাফল্য মণ্ডিত দলের দুর দিনে যারা নেতা কর্মীদের সাহস যোগিয়ে ছিলেন যারা ঢাকা মহানগর উওরে সব সময় টপ আপ দ্যা থানা উপহার দিয়ে ছিলেন হাবিবুর রহমান রাব্বি যিনি ৪২ টা মামলা নিয়ে জেলগেট গিয়ে নেতা কর্মীর খবর নিয়ে ছিলেন রাজপথে অগ্নি পুরুষের মতো গর্জন দিয়ে চলেছেন তিনি সাবেক কাফরুল থানা ছাত্র দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তিনি সাবেক কাফরুল থানা যুবদলের সাহসী সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ২০১৮ নির্বাচনে যে সকল নেতাকর্মী জেলে ছিলেন ১ রনি হাওলাদার ১৪ নং ওয়ার্ড যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ২ কালু ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপি ৩ মেহেদী হাসান তপু কাফরুল থানা যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক ৪ মেহেদী হাসান সুজন কাফরুল থানা যুবদল ৫ নাসির ফকির সহ সম্পাদক ৬ সায়েম কাফরুল থানা যুবদল ৭ মুসা কাফরুল থানা যুবদল এর ভিতরে আমরা সকল তথ্য মেহেদী হাসান সুজনের কাছ থেকে পেয়েছি সুজন আরো বলেন আমি দির্গ দিন জেলে ছিলাম ২০০৬ থেকে আমার দলীয় মামলা ১৭ টি সবচেয়ে বড় মামলা পুর্ব শেওড়া পাড়া পাকার মাথায় ২০১০ সালে আমি যুবদলের কর্মী সভা করি তখন কাফরুল থানা যুবদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন আহসান উল্লাহ চৌধুরী হাসান মামা তারপর আওয়ামী লীগের গুন্ডা বাহিনী ছিলো শেওড়া পাড়া এলাকায় তাদের ষড়যন্ত্রের শিকার হই ওই মামলায় ৪ বছর ৮ মাস জেলে ছিলাম ২০১৫ সালে জেল থেকে বের হওয়ার পর আবার আন্দোলনে জাপিয়ে পরি তখন আহসান উল্লাহ চৌধুরী হাসান মামা জেলে হাসান মামার কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন হাজি সাইফুল মামা ৪ নং ওয়ার্ডের তার তার কিছু দিন পরে মিলন ভাই রাব্বি ভাইয়ের কমিটি আসে তখন রাব্বি ভাইয়ের সাথে টানা প্রোগ্রাম করি এক দিন পর একদিন সভা সমাবেশ মানববন্ধন কর্মসূচি করতে করতে ২০১৮ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর এলিফ্যান্ট রোড লিটন ভাইয়ের মার্কেটে ফেরারি জীবন যাপন ভিতরে ডিবির এসি শাহাদাত আমাদের কে এরেস্ট করে ২০১৯ সালে মার্চ মাসে ঢাকা জেল পরে চালানে পাঠানো হয় কাসেম পুর হাইসিকিউরিটি ৪ জেলে মার্চ মাসে ২৭ তারিখ বের হই আবার শুরু হয় আন্দোলন মিছিল মিটিং মানববন্ধন আমাদের নেতাদের একটা ডায়লগ ছিলো সামনে কমিটি ভালো পারফরম্যান্স করো করতে করতে ফ্যামিলি পরিবার মা বাবা সব শেষ কমিটি পেলাম না আসলো বর্তমান আহবায়ক কমিটি সেই কমিটিতে আমাদের অনেকের যায়গা হলো না
এর ভিতরে ফ্যাসিষ্ট হাসিনা দেশ ছারলো হাসিনা যাওয়ার পর খেলা শুরু এখন তো নেতা কর্মী অভাব নাই দলের দুরদিনে যারা এতো কষ্ট করলো তারা এখন রাস্তার বাহিরে আমি বর্তমান কাফরুল থানা যুবদলের আহবায়ক কমিটি কে বলবো আপনারা একটু খোজ খবর নেন দলের দুর দিনে কোন কর্মী ছিলো তাদের দলে একটা পরিচয় ব্যাবস্তা করেন না হয় আজীবন বেওয়ারিশ হয়ে থাকবে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান স্যার আশা করি তৃনমুল নেতা কর্মীর মর্যাদা দিবেন
সবাই গর্জন দিতে পারে না গর্জন দিতে কলিজা লাগে
শহিদ জিয়া অমর হউক দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সুস্থ হউক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান বীরের বেশে আসবে ফিরে বাংলাদেশে। আল্লাহ হাফেজ

